বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, বিগত সময় আওয়ামী সরকার এতটাই লুটপাট ও দুনীর্তিগ্রস্থ ছিল যে নরসিংদীতে দুটি সচল সার কারখানা ভেঙে একটি করেছে। যেটি তৈরি করতে তাঁরা হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করেছে। দুর্নীতির জন্যই তাঁরা নতুন সার কারখানা তৈরি প্রকল্প এনে চালু থাকা দুটি সার কারখানা ভেঙে ফেলেছে।
রোববার (১২ অক্টোবর) বিকেলে নরসিংদীর পলাশে ঘোড়াশাল -পলাশ ফাটিলাইজার পিএলসি এমপ্লয়ীজ ইউনিয়নের আয়োজনে শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
এসময় মঈন খান বলেন, ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া ফাটিলাইজার প্রকল্পটি উদ্বোধনের সময় মানুষের সাথে প্রতারণা করা হয়েছে। তারা কারখানাটি উৎপাদনে না এনে অন্য সার কারখানা থেকে সার এনে কারখানাটির উৎপাদন চালুর উদ্বোধন দেখিয়েছে।
মঈন খান আরো বলেন, বাংলাদেশকে সত্যিকার অর্থে উৎপাদনশীল করতে হলে দুনীর্তি বন্ধ করতে হবে। দুনীর্তি বন্ধ না হলে বাংলাদেশের উন্নতি সম্ভব না। যে বৈষম্য দুর করতে হাজার হাজার ছাত্রজনতা জীবন দিয়েছিল সেই বৈষম্য দুর করতে হবে। আগামীতে একটি সুষ্টু নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি সরকারে আসতে পারলে বৈষম্য দুর করে দেশের মানুষের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করা হবে।
ঘোড়াশাল পলাশ আঞ্চলিক শ্রমিক দলের সভাপতি আল-আমিন ভূইয়ার সভাপতিত্বে এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন পলাশ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুস সাত্তার, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন ভূইয়া মিল্টন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক, ঘোড়াশাল পৌর বিএনপির সভাপতি আলম মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন চিশতিয়া, নরসিংদী বাস-ট্রাক মালিক সমিতির সভাপতি সারোয়ার মৃধা,পলাশ উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক নাজমুল হোসেন সোহেল, সদস্য সচিব মোস্তাফিজুর রহমান পাপন. ঘোড়াশাল শহর ছাত্রদলের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান, সদস্য সচিব আরিফুল ইসলাম আরিফ, ঘোড়াশাল পৌর মহিলা দলের সভাপতি কাউন্সিলর শাহানা পারভীন ও ঘোড়াশাল বিদ্যুৎ শ্রমিক কর্মচারি ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলামসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।
প্রকাশক ও সম্পাদক:মোঃনাজমুল হক মণি
সহকারী সম্পাদক:মোহাম্মদ ইউসুফ
প্রধান কার্যালয়:আশুলিয়া, ঢাকা, বাংলাদেশ
যোগাযোগ: +880 01911121791
© জনগণের বাণী | আইটি সহায়তাঃ সাব্বির আইটি